Monday, June 27, 2016
শাহী ফিরনি
শাহী ফিরনি"""
উপকরন
• দুধঃ ২লিটার
• পোলাউর চালঃ ১/২কাপ ( ১ ঘন্টা ধরে ভিজিয়ে
নিয়ে হাত দিয়ে ভেঙ্গে কিছুটা গুড়া করে নিতে
হবে)
• চিনিঃ পরিমান মত
• কাঠ ও পেস্তাবাদাম কুচিঃ ১/৪কাপ
• গুড়োদুধঃ ১.৫কাপ
• গোলাপজলঃ ১/২চা চামচ
•দারচিনি ও এলাচঃ ৪ টি করে
• ঘিঃ ২টেবিলচামচ
প্রনালি
দুধে দারচিনি, এলাচ দিয়ে ঘন করে ১.৫ লিটার করুন।
একটি পাত্রে ঘি দিয়ে চাল দিয়ে কিছুটা ভেজে ২কাপ
গরম পানি দিন।চাল সিদ্ধ হলে নামিয়ে নিন।
এখন দুধ, চিনি, গুড়োদুধ ও সিদ্ধ চাল ভাল করে
মিশিয়ে নিন।চুলায় দিয়ে নেড়ে নেড়ে অল্প
আচে রান্না করুন।
ফিরনি কিছুটা ঘন হলে বাদামকুচি, গোলাপজল দিয়ে ২
মিনিট রান্না করুন।
কিছমিছ,বাদামকুচি দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
তেঁতুলের সস
যেকোন ভাজাপোড়া,স্ন্যাকস ,টচপুটি,ফুচকা
বা দ্ই বড়া এই সস খেতে দারুন মজা।
তাই খুব সহজেই বানিয়ে ফেলুন মজাদার
তেঁতুলের সস !🍯
🔻 উপকরন:🔻
তেঁতুলের কাঁথ - ১ কাপ
চিনি - ১ কাপ
লবন - ১/২ চা .চামচ
বিট লবন - ১/২ চা. চামচ
জিরা টালা গুড়া - ১ চা. চামচ
শুকনা মরিচ টালা গুড়া - ১ চা. চামচ
🔻প্রনালী :🔻
তেতুল পানিতে গুলে বিচি ছাড়িয়ে নিন।
এবার সব উপকরন মিশিয়ে নিন।
তারপর চুলায় মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন । ফুটে
উঠলে একটু খেয়ে দেখুন
সব কিছু আপনার স্বাদ মত হয়েছে কিনা,
দরকার হলে চিনি সহ সব মসলা
আপনার স্বাদ মত কম বা বেশি করে দিতে
পারেন। একটু ঘন হলেই নামিয়ে ফেলুন।
ঠান্ডা হলে বোয়ামে ভরে ফ্রিজে রেখে
দিন।
N:B : # তেঁতুলের রস যত কাপ হবে ,চিনিও তত
কাপ দিতে হবে ।
# বেশি ঘন করবেন না ,তাহলে পরে শক্ত হয়ে
যাবে ।
# মসলা নিজের স্বাদ মত দিতে পারেন
চিড়ার পোলাও
চিড়ার পোলাউ""
উপকরন
• চিড়াঃ ২ কাপ
• চিংড়িঃ ১/২ কাপ
• ডিমঃ ২ টি
• পেয়াজ় কুচিঃ ১/৪কাপ
• রসুনকুচিঃ ১ টেবিলচামচ
• তেলঃ ২ টেবিলচামচ
• ঘিঃ ২ টেবিলচামচ
• হলুদের গূড়োঃ ১/৪চা চামচ
• আলুঃ ১ টি(ছোট কিউব করে কাটা)
• মটরশুটিঃ ১/৪কাপ
• গাজরকুচিঃ ১/৪কাপ
• ক্যাপ্সিকাম কুচিঃ ১/৪কাপ
• গোলমরিচ গুড়োঃ ১চা চামচ
• লবন সাদমত
• কাচামরিচকুচিঃ ১ টেবিলচামচ
• ধনেপাতা কুচিঃ ২ টেবিলচামচ
• চিনিঃ ১ চা চামচ
প্রনালীঃ
চিড়া ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিয়ে ভাল
করে পানি ঝড়িয়ে নিন।চামচ বাঁ হাত
দিয়ে নেড়ে দিন।
কড়াইতে তেল দিয়ে পেয়াজ, কাচামরিচ,
রসুন দিয়ে ভেজে ডিম দিয়ে অনবরত
নাড়ুন।এক্টু ঝুড়িভাজা হলেই ডিমঝুড়িকে
একপাশে রেখে চিংড়ি দিয়ে ভাজুন।
আলু দিন।কিছুসময় ভাজুন।
এরপর গাজর, মটরশুটি ও ক্যাপ্সিকাম দিয়ে
৩ মিনিট ভেজে চিড়া দিন। ভাল করে
মিশিয়ে ৫ মিনিট অল্প আচে রান্না করুন।
গোলমরিচ গুড়ো, ধনেপাতা কুচি ও চিনি
দিয়ে মিশিয়ে ৩ মিনিট রাখুন।
ঘি ছিটিয়ে নামিয়ে নিন। গরম পরিবেশন
করুন
কাঁচকলার কোফতা
@ কাঁচকলার কোফতা @
উপকরন:
কাচকলা সেদ্ধ ১টা
ছোট আলু সেদ্ধ ১ টা
ডিম সেদ্ধ কুচি ১টা
গাজর কুচি একটু ভেজে নেওয়া ১টেবিল
চামচ
পেয়াজ বেরেস্তা ১টেবিল চামচ
কাচামরিচ কুচি ভাজা ২চা চামচ
ধনেপাতা কুচি ১চা চামচ
জিরা গুরা ১/২ চা চামচ
লবন পরিমান মত
সব একসাথে মেখে চপ আকারে বানিয়ে
নিন।
ভাজার জন্য :
কাচা ডিম ১টা
ব্রেড ক্রাম / বিস্কিট এর গুরা ৪টেবিল
স্পুন এর মত
গরম ডুবো তেল পরিমান মতো
এবার ডিম টা ভালোমতো ফেটিয়ে
নিয়ে চপ গুলো তাতে চুবিয়ে বিস্কুটের
গুরোয় গড়িয়ে নিন। ডুবো তেল গরম করে
তাতে বাদামি করে ভেজে তুলুন। গরম
গরম পরিবেশন করুন
পপকর্ন চিকেন"""
পপকর্ন চিকেন"""
চিকেন মেরিনেডঃ
উপকরনঃ
• মুরগীর বুকের মাংস কিউবঃ ৪০০গ্রাম বা ২ টি ব্রেস্ট
পিস
• সয়া সসঃ ১চা চামচ
• আদা রসুন বাটাঃ ১/২চা চামচ করে
• লবন ও তেল পরিমান মত
• কালো গোলমরিচ ও লাল মরিচ গুড়োঃ ১/২ চা চামচ
করে
• ডিমের সাদাঃ ১ টি
• ময়দাঃ ২ টেবিলচামচ
মুরগী ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিন।
উপরের সব উপকরন একসাথে মিশিয়ে ৩০ মিনিট
রেখে দিন।
চিকেন ফ্রাইঃ
• বেডক্রাম্বসঃ ১কাপ
• চিড়া বা কর্নফ্লেক্সঃ ১/৪কাপ(হাত দিয়ে ভেংগে
নেয়া)
• ঠান্ডা পানি
মুরগীর পিসগুলো ব্রেডক্রাম্বস এ গড়িয়ে নিন।
ঠান্ডা পানিতে চুবিয়ে তুলে চিড়াতে গড়িয়ে নিন।
২ কাপ তেল গরম করে মাঝারি আচে সোনালি করে
ভেজে তুলুন।
গরম পরিবেশন করুন।
চিকেন গ্রীল
# মেরিনেটের_মশলা :
মুরগীর মাংস 4 টুকরা (দেড় কেজি)
টক দই 1/2 কাপ
পিয়াজ বাটা 2 টেবিল চামচ
হলুদ গুড়া 1/2 চা চামচ
লাল মরিচ গুরা 1+1/2 টেবিল চামুচ
ধনে গুরা 1 চা চামুচ
আদা রসুন বাটা 1+1/2 টেবিল চামচ
গরম মশলা গুরা 2 টেবিল চামচ (জিরা
+দারুচিনি +এলাচ +গোল মরিচ +লবংগ
সব মিলিয়ে তাওয়ায় টেলে গুড়া করে
নিবেন)
সয়া সস 1 চা চামুচ
টমেটো সস 1 টেবিল চামুচ
রেড ফুড কালার 1/2 চা চামচ
সরিষার তেল 3 টেবিল চামচ
লবন আন্দাজ মত
# গ্রিল_করার_সময়_যে_মশলা_ব্রাশ_ক
রতে_হবে :
৩ টেবিল চামচ টমেটো সস
১ চা চামচ লাল মরিচের গুড়া
১/৩ চা চামচ লবন
১ টেবিল চামচ সরিষার তেল
২ টেবিল চামচ মেরিনেটের মশলা
(চিকেন সিদ্ধ এর পর যা অবশিষ্ট থাকে
ওখান থেকে নিতে হবে)
-সব মিশিয়ে নিলেই হয়ে যাবে গ্রিল
করার সয়ম মুরগীর উপর ব্রাশ করার
মশলা।
# প্রনালি :
-টক দইতে সব মশলা, সস,তেল দিয়ে
ভাল মত ফেটে নিতে হবে।
-এবার মুরগী তে চাকু দিয়ে গভীর করে
দাগ কেটে নিতে হবে বেশ কয়েকটা।
-এবার টক দইয়ের মিশ্রন দিয়ে মুরগী টা
ভালমত মেরিনেট করে কম্পক্ষে 3 ঘন্টা
ফ্রিজে রাখতে হবে।
-সবচেয়ে ভাল হয় সারা রাত ফ্রিজে
রেখে পরদিন করলে।
-এবার কড়াইতে মুরগীর পিস সব মশলা
সহ দিয়ে ঢেকে দিতে হভে মিডিয়াম
আচে।
-5 মিনিট পর আচ একেবারে কমিয়ে
দিবেন।
-মাঝে 1 বার উল্টে দিবেন।
-হাফ সিদ্ধ হয়ে মোটামুটি পানি
টানিয়ে নামিয়ে নিবেন।
-ঠান্ডা করে নিন।
-এবার মেইন কাজ।
-চুলার উপর গ্রিল চুলা বসাতে হবে।
-চিকেন পিস গুলা শিকের উপর বসিয়ে
আচ টা মিডিয়াম করে দিতে হবে।
-গ্রিলের মশলা টা ব্রাশ করে দিতে
হবে।
-ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে গ্রিল করে নিতে হবে,
মাঝে মাঝে গ্রিলের মশলা চিকেনে
ব্রাশ করে দিবে।
-15-18 মিনিট লাগবে গ্রিল হতে।
-উম্ম জটিল একটা ঘ্রান ছড়াবে, মুখে
দিবেন আহ হা জুসি ভিতরটা।
-আর যদি বেশি ড্রাই পছন্দ করেন
তাহলে আরও খানিকটা সময় নিয়ে
আগুনে পুরাবেন,অল্প আচে।
পেস্ট্রি কেক
উপকরণ---ডিম২টা,
ময়দা১/২কাপ,
চিনি৬চামচ
ভেনিলা
এজেন্স কয়েক ফোটা,
দুধ১/২কাপ ঘন
বেকিং
পাউডার১চামচ
বাটার/তেল১/২কাপ
হুইপড ক্রিম পাউডার১প্যাকেট
,চকলেট
ওরিও
বিস্কুট৫টা
চেরী ডেকোরেশনের জন্য
প্রনালীঃ-প্রথমে ডিমের সাদা অংশ বিটার দিয়ে বীট
করে ফোম করতে হবে।এরপর কুসুম,চিনি দিয়ে
বীট করতে হবে।চেলে রাখা ময়দা,বেকিং পাউডার
আস্তে আস্তে মিশাতে হবে।দুধ, বাটার,এজেন্স
দিয়ে ভালো ভাবে বীট করতে হবে।এবার
বেকিং ডিশে বাটার ব্রাশ করে খামির ঢেলে৩০/
৩৫মিনিট১৮০ড্রিগী তাপমাএায় বেক করতে।
হুইপড ক্রিমের পাউডার নিয়ে একটু তরল ঘন দুধ
দিয়ে বীট করে১০মিনিট ফ্রীজে রাখতে হবে।
এরপর আাবার নিয়ে হাই স্পিডে বীট করতেহবে।
ভেনিলা এজেন্স দিতে হবেএবাবে করলে ক্রিম
রেডি হয়ে যাবে।
কেকটা বের করে ঠান্ডা করতে হবে। ঠান্ডা
কেকের উপর ক্রিম লাগিয়ে ফ্রিজে রাখতে
হবে।
এবার বিস্কুট গুড়া,চকলেট কুচিও চেরী ফল দিয়ে
সাজিয়ে পরিবেশন করুন ঠান্ডা
ও মজদার পেস্ট্রি কেক।
চাইনিজ ভেজিটেবল
# উপকরণ :-
১. ব্রকলি ১.৫ টা লম্বা লম্বা করে (বেশি
ছোট হবে না)
২. বরবটি ২৫০ গ্রাম (লম্বা, বাঁকা করে কাটা)
৩. গাজর মাঝারি সাইজ (৫-৬ টা, এটাও বাঁকা
করে কেটে নিতে হবে)
৪. পেপে মাঝারি সাইজ ১ টা (গাজর এর মত
বাঁকা করে)
৫. বাঁধাকপি ৪ ভাগের এক ভাগ।
৫. ক্যাপসিকাম ১ টা লম্বা চিকন করে কাটা।
৬. কালো গোলমরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ
৭. সয়াসস (ডার্ক টা) ১ টেবিল চামচ
৮. কর্ণ ফ্লাওআর ২ টেবিল চামচ ১/২ কাপ
পানিতে গুলে নিতে হবে
৯. চিনি ১ টেবিল চামচ
১০. চিকেন বুকের মাংস লম্বা টুকরা করা।
১১. গরম পানি ২ কাপ
১২. কর্ণ ফ্লাওয়ার সিদ্ধ করার জন্য
১৩. আদা ও রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ করে
১৪. পেঁয়াজ (৪ ভাগ করে ছাড়িয়ে নিতে
হবে)
# প্রনালি :-
-ক্যাপসিকাম বাদে সব সবজি আলাদা ভাবে
সেদ্ধ করতে হবে। সেদ্ধ করার সময়ে একটু লবণ
ও কর্ণ ফ্লাওয়ার মিক্স করে নিলে সবজির
রঙ ঠিক থাকে। সবুজ রঙ আর সবুজ হবে। (যে
সবজির যে রঙ সেটা আরও গাড় হবে)
-সবজি গুলো আধাসেদ্ধর একটু বেশি হবে।
খেয়াল রাখতে হবে যাতে গলে না যায়।
-সবজিগুলো থেকে পানি ছেঁকে নিতে হবে।
-এবার একটা প্যাণে তেল নিয়ে আদা ও রসুন
হালকা সোনালি না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে
হবে।
-হয়ে গেলে মুরগি দিয়ে ভাজতে হবে।
-সাথে একটু লবণ, গোলমরিচ গুঁড়া ও সয়সস
দিয়ে আর ৪-৫ মিনিট ভাজা ভাজা করতে
হবে
-এবার ক্যাপসিকাম ও পেঁয়াজ দিয়ে আর ১-২
মিনিট নেড়ে চেড়ে সব সবজি দিয়ে ৪-৫
মিনিট ভালো করে নাড়তে হবে।
-এবার ২ কাপ গরম পানি দিয়ে ঢেকে রাখুন।
পানি যখন একটু কমে যাবে বা ৫-৬ মিনিট পর
ঢাকনা খুলে কর্ণ ফ্লাওআর গোলানো পানি
দিয়ে (এই সময়ই তাড়াতাড়ি নাড়তে হবে) আর
২-৩ মিনিট রান্না করুন।
-এবার চিনি ও লেবুর রস দিয়ে নামিয়ে
ফেলুন।
Monday, June 20, 2016
পটেটো চীজ বল
1) সিদ্ধ আলু 4টা
2) মোজারেলা চিজ 1/2কাপ
3)চাট মসলা/গরম মশলা 1/ 2 চা চামচ
4) কাচা মরিচ কুচি 1চা চামচ
5) লবন সাদ মতো
6) গোল মরিচ গুরা সামান্য
7) ডিম 1 টা
8) ব্রেডক্রাম্ব পরিমান মতো
ডিম,ব্রেডক্রাম ,চিজ ছাড়া বাকি সব
উপকরন এক সাথে মেখে নিতে হবে।
এবার মাখানো আলু থেকে অল্প অল্প করে নিয়ে
বল বানিয়ে তার মাঝে চিজ দিয়ে খুব ভাল
করে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে।
এভাবে
সবগুলো বানানো শেষে বল গুলো ফেটানো
ডিমে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম্ব এ গড়িয়ে নিতে হবে।
এর পর সব বল গুলি 30/40 মিনিট ফ্রিজে
রেখে গরম তেলে ভাজতে হবে।
বাদামী রং হয়ে গেলে নামিয়ে
গরম গরম পরিবেশন করুন।
Sunday, June 19, 2016
গ্যাসের চুলায় পুডিং তৈরী
ওভেন ছাড়াই গ্যাসের চুলায় পুডিং করাও অনেক সহজ। শুধু ওভেনেই পুডিং হয় তা নয়। চলুন দেখে নেই গ্যাসের চুলায় কিভাবে পুডিং করা যায়.. ঠান্ডা ঠান্ডা পুডিং খাওয়ার মজাই আলাদা।
**উপকরন**
১. দুধ -১কেজি
২. ডিম -৪টা
৩. চিনি- ৪ টে. চামচ( যার যার ইচ্ছে মত চিনি দিলে ভালো হয়)
৪. কর্ণফ্লাওয়ার- ১চা চামচ
**পদ্ধতি **
প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ১ কেজি দুধকে আধা কেজি দুধ করতে হবে।
চিনি দিয়ে আবার জ্বাল দিতে হবে।
চুলা থেকে নামিয়ে দুধ খুব ভালো করে ঠান্ডা করতে হবে।
এইবার অন্য একটা পাত্রে ডিম ফেটিয়ে ঠান্ডা দুধে দিতে হবে।
ভালো করে মিক্স করে কর্ণফ্লাওয়ার অল্প পানিতে গুলে দুধে দিতে হবে।
এইবার যে পাত্রে পুডিং করব, সে পাত্রটিতে ১ চা চামচ চিনি ও ১ চা চামচ পানি দিয়ে ক্যারামেল করতে হবে।( ক্যারামেল ইচ্ছা করলে নাও দিতে পারেন)।
ক্যারামেল হয়ে গেলে পুডিং এর মিক্স দিয়ে দিন।
একটা বড় কড়াইতে পানি নিয়ে তার উপর পুডিং এর পাত্রটি দিয়ে খুব ভালো করে ঢেকে দিন যেন ভিতরে পানি না ঢুকে।
৪০ মিনিট এইভাবে রাখুন।
কড়াইয়ের পানি শেষ হয়ে গেলে আবার পানি দিন।
পুডিং হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।
পুডিং হয়েছে কিনা তা বুঝার জন্য একটা চামচ এর নিচের অংশ দিয়ে পুডিং এর ভিতর ঢুকিয়ে দিন, যদি পুডিং চামচে না লাগে তবে পুডিং হয়ে গেছে।
খুব সহজেই হয়ে গেল ওভেন ছাড়াই পুডিং।
ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
**উপকরন**
১. দুধ -১কেজি
২. ডিম -৪টা
৩. চিনি- ৪ টে. চামচ( যার যার ইচ্ছে মত চিনি দিলে ভালো হয়)
৪. কর্ণফ্লাওয়ার- ১চা চামচ
**পদ্ধতি **
প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ১ কেজি দুধকে আধা কেজি দুধ করতে হবে।
চিনি দিয়ে আবার জ্বাল দিতে হবে।
চুলা থেকে নামিয়ে দুধ খুব ভালো করে ঠান্ডা করতে হবে।
এইবার অন্য একটা পাত্রে ডিম ফেটিয়ে ঠান্ডা দুধে দিতে হবে।
ভালো করে মিক্স করে কর্ণফ্লাওয়ার অল্প পানিতে গুলে দুধে দিতে হবে।
এইবার যে পাত্রে পুডিং করব, সে পাত্রটিতে ১ চা চামচ চিনি ও ১ চা চামচ পানি দিয়ে ক্যারামেল করতে হবে।( ক্যারামেল ইচ্ছা করলে নাও দিতে পারেন)।
ক্যারামেল হয়ে গেলে পুডিং এর মিক্স দিয়ে দিন।
একটা বড় কড়াইতে পানি নিয়ে তার উপর পুডিং এর পাত্রটি দিয়ে খুব ভালো করে ঢেকে দিন যেন ভিতরে পানি না ঢুকে।
৪০ মিনিট এইভাবে রাখুন।
কড়াইয়ের পানি শেষ হয়ে গেলে আবার পানি দিন।
পুডিং হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।
পুডিং হয়েছে কিনা তা বুঝার জন্য একটা চামচ এর নিচের অংশ দিয়ে পুডিং এর ভিতর ঢুকিয়ে দিন, যদি পুডিং চামচে না লাগে তবে পুডিং হয়ে গেছে।
খুব সহজেই হয়ে গেল ওভেন ছাড়াই পুডিং।
ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
**ভ্যাট রং করার নিয়ম**
ভ্যট রং করার নিয়ম:
১.১তলা রং ৪ গজ কাপরের জন্য
২.হাইড্রোজ+কস্টিক- প্রোতি গজে
১তলা :.৪ গজে ৪ তলা
৩.প্রথমে অল্প গরম পানিতে রং
আলাদা বাটি /কাপে গুলে নিতে
হবে।
৪.কাপর ভেজার জন্য প্রোজনমত ফুটন্ত
পানি প্লাস্টিকের বলে/বালতিতে
নিয়ে তাতে হাইড্রোজ+কস্টিক-
দিতে হবে এবং গুলান রং ছেকে
দিতে হবে।ভালভাবে নেরে কাপর
টি দিতে হবে ৮/১০ মিনিট
রেখেনারাচাড়া করতে হবে সাদা
পানি বের না হওয়া পর্যন্ত ধুতে হব।
শুকালে স্ত্রিকরতে হবে।.
#ব্লকের কেমিক্যাল মিশানোর নিয়ম#
নিউটেক্স/ডিপ কালার করতে:
১.নিউটেক্স-২চা চামচ/(পিজে-এক
ফোঁটা)
২.এপ্রিটন-২ "
৩.পিকচার-১ "
৪.এনকে-২"
৫.বাইন্ডার-২ "
৬.অকজেল-১
৭.রং-এক ফোটা পছন্দ মত
৮.গ্লিটার-১ "
হোয়াট পেস্ট/লাইট কালারের রং
বানাতে
১।হোয়াইট পেস্ট/টিটি--২ চা চামচ
২।বাইন্ডার-২"
৩।এপ্রিটন-২"
৪।এনকে-২"
৫।পিকচার-১"
৬।রং+গ্লিটার-১ আগের মত
সলিড গোল্ড/গোল্ডেন কালার
১.এম-৬০--২চা চামচ
২.এনকে-১"
৩. আপসন-১.৫"
৪.হলুদ +কমলা রং-এক ফোটা
(ঘোলাটে/এন্টিক কালার করতে
পিজে-১চা চামচ দিতে হয়।না করলে
দিবেন না)
******বি:দ্র:
১.ভালভাবে ক্যামিকেল মিক্স করে
তারপর রং মিক্স করতে হবে।
২.লাইট কাপরে-নিউটেক্স;ডিপ
কাপরে-হোয়াইট পেস্ট দিতে হবে।
৩.জরজেটে এপ্রিটন বেশি দিতে হবে।
৪.নিউটেক্স পেস্ট ঘন হয়ে গেলে--
বাইন্ডার দিয়ে পাতলা করতে হবে।
পাতলা হলে নিউটেক্স দিতে হবে।
৫.হোয়াইট পেস্ট ঘন করতে -হোয়াইট
পেস্ট/টিটি/এপ্রিটন &পাতলা করতে
বাইন্ডার দিতে হবে।
৬. আপসন গাড় করতে-এফ-৫৩ &পাতলা
করতে-বাইন্ডার/এনকে-২ দিতে হবে।
৭.ছাপা দেয়ার সময়-ফ্যান বন্ধ থাকবে।
৮.ক্যামিকেল+রং একটু বেশি গুলে
নিতে হবে।কারন রং ২বার গোলালে
আগেরটার সাথে মিলবে না।
৯.প্রতিবার ছাপা দেয়ার আগের
ডাইসে রং লাগিয়ে নদিতে হবে এক
পোসে ২ বার ছাপদিলে ২বারে
ছাপা পরবে না।
১০.ডাইস গুলো কাজের আগের ১৫
মি.পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
১১। কোন অবস্থাতেই ক্যামিকেলের
সাথে পানি মিক্স করা যাবে না।
১২.কাজ শেষে সব ধুয়ে শুকিয়ে রাখতে
হবে।
১৩.ব্লক প্রিন্টেড কাপরটি ১০-১২
দিনের আগের ধোয়া যাবে না।
কাপড়ে মাল্টি কালার করার নিয়ম
মাল্টি কালার করতে চাইলে
আপনাকে আগে নির্বাচন করতে হবে
কাজটি কিভাবে করতে চাইছেন। যদি
প্রুশিয়ান রং ব্যাবহার করেন তাহলে
আপনি খুবই সহজ ভাবে করতে পারবেন।। এখন
আসুন কিভাবে আপনি এই রঙটি
ব্যাবহার করবেন আপনার কাপড়টিতে।
প্রথমেই আপনি নির্বাচন করুন কিভাবে
ডিজাইন করবেন। যদি আপনি সাধারন
ভাবে করেন অর্থাৎ ফুটি ফুটি করে বা
একটু মোটা আর্ট করে যেভাবে ইচ্ছে
আপনি ঠিক সেইভাবে আপনার
কাপড়টিতে সুন্দর ভাবে তুলি বা ব্রাশ
দিয়ে এঁকে নিন। যে কয়টি কালার
ব্যাবহার করবেন সেইভাবে আপনি রং
গুলিয়ে আপনার পছন্দ মত আর্ট করা
যায়গায় রং গুলো লাগাবেন এপিঠ
ওপিঠ করে। অবশ্যই কয়েকটি ছোট ছোট
বাটিতে রং গুলো গুলিয়ে নিবেন ও
আলাদা রাখবেন। পারলে সেই কয়টি
তুলিও ব্যাবহার করবেন। ভুলেও একটি
রঙের তুলি আরেকটি রঙে সরাসরি
দিবেন না। পানি দিয়ে বার বার
ধুয়ে নিবেন(তুলি কম থাকলে বা ১ টি
তুলি থাক্লে)।তুলির মাপ হবে ১-৮
পর্যন্ত। আপনার কাজের জন্য যেটি
প্রয়োজন হবে সেই মাপের নিবেন।
মোটা কাজের জন্য একটু মোটা তুলি
নিবেন। চিকণ হলেও সমস্যা নেই আপনি
একটু মোটা করে কাজ গুলো করবেন।
এরপর রোদে শুখাতে দিবেন। রোদ
বলতে কড়া রোদ নয়, কেবল রঙটা
শুখানোর জন্য। ১২ বা ২৪ ঘণ্টা। চাইলে
আপনি কাজটা করার শেষে পেপার
দিয়ে মুড়িয়েও রেখে দিতে
পারেন,২ পিঠেই পেপার দিবেন।তবে
সাবধান থাকবেন কোন প্রকারই যেন
কালার গুলো কাপড়ের অন্য যায়গায়
না লাগে। ১/২ দিন ঐভাবে রেখে
দিবেন।
**অবশ্যই এক পাল্লা কাপড় নিতে হবে
অর্থাৎ কোন ভাজ হবেনা।
এইবার আসা যাক কিভাবে মাল্টি
কালারটি রঙে চুবাবেনঃ
১। আপনি যদি টাইডাই বা সুতা দিয়ে
বেধে কাজটি করতে চান তাহলে
কোন জটিল ফুল/লতাপাতা করবেন না।
যেগুলো খুব সহজেই সুই সুতা দিয়ে কাজ
ও বাধা যায় সেইসব কাজ গুলই করবেন।
তাহলে বাধতে আপনাদের সুবিধা
হবে। চাইলে আর্ট বা ডিজাইনটা করে
আগেই সুই দিয়ে সিলিয়ে নিতে
পারেন তাহলে বাধাটা সহজ ও সুন্দর
হবে। পরে করলে একটু কষ্ট কারন রঙের
জন্য কাপড়টি শক্ত হয়ে যায়। এরপর রঙে
চুবাবেন।
২। আর যদি আপনি টাইডাই না করতে
চান তাহলে মোম দিয়ে কাজটি
ঢেকে দিতে পারেন। এখানে আপনি
আপনার মনের মাধুরী মিসিয়ে আর্ট
করতে পারবেন তবে অবশ্যই মাথায়
রাখবেন মোম যেন ভালভাবে লাগে
(কাপড়ের ২ পিঠেই লাগাতে হবে)
এবং অনেক মোটা করে লাগাতে
হবে। মোম পুরা কাপড়ে লাগাতে
পারেন কিংবা আর্ট করা যায়গায়
কেবল লাগাতে পারেন ইচ্ছে । পুরো
কাপড়ে মোম লাগানো শেষ হলে
কিছুক্ষণ মেলে দিয়ে মোমটা
কাপড়ে বসতে দিবেন, চাইলে ১দিন
পরেও রং (শেষে যে রংএ চুবাবেন)
করতে পারেন। আর অবশ্যই একটু মুচড়িয়ে
বা কাপড়টি দলাপেছা করেও রাখতে
পারেন, ক্রেক হবে। এরপর আপনার পছন্দ
মত রঙে চুবাতে পারেন।
*** এটা কেবল প্রুশিয়ান মাল্টি
কালারের নিয়ম। আপনি চাইলে ভেট
বা সালফার ব্যাবহার করেও করতে
পারেন তবে সেইটা আপনি করবেন
কয়েকটি কালারে চুবিয়ে এবং
আগের রঙটি/ কালারটিকে পলিথিন
দিয়ে বেধে বা সুতা দিয়ে বেথে।
কাপড়ে ব্রাশ বাটিক করার নিয়ম
বাটিক এর কয়েকটি
বিভাগ/শ্রেণী,,,, যেমন-
১। মোম বাটিক/ফাঁটা
বাটিক,
২। ভেজিটেবল ডাইং,
৩। ব্রাশ বাটিক,
৪। প্রুশিয়ান ব্রাশ বাটিক,
৫। মাল্টি কালার টাইডাই
আজকে আমরা ব্রাশ বাটিক
সম্বন্ধে শিখবো।
উপকরণঃ
১। ফাইনগাম- ৫গ্রাম
২। কাপড় কাচার সোডা- ২ চা
চামচ
৩। খাবার লবন- ৩চা চামচ
৪। কাপড়- এক গজ/এক টুকরা
৫। ট্রেসিং পেপার-
ডিজাইনের লে-আউট
নিখুঁতভাবে আঁকার জন্য
৬। কার্বন পেপার - ঐ (আঁকার
জন্য)
৭। কাঠের ফ্রেম- কাপড়ের
সাইজ অনুযায়ী
৮। চিকন তুলি
৯। ছোট ছোট বাটি
(এক্ষেত্রে জল রং এর ছবি
আঁকার জন্য ৬ খোপ ওয়ালা
মশলার প্লেটের মত প্লেট
হলে ভালো হয়।)
১০। প্রুশিয়ান রং- যে রং এর
ডিজাইন করতে চান
১১। পানি- প্রয়োজনমত।
উপকরণ প্রাপ্তিস্থানঃ
ঢাকার গাউসিয়া
মার্কেটের উল্টোপাশের
সাতরং বিল্ডিং।
যে ধরনের কাপড়ে করা
যাবেঃ
এই বাটিক সবচেয়ে ভালো হয়
রাজশাহী সিল্ক কাপড়ে।
তবে,
সাধারন ভয়েল কাপড়েও করা যায়।
পদ্ধতি চার্টঃ
বর্ণনাঃ
প্রথমে এক গজ বা ইচ্ছামত এক
টুকরা কাপড় নেই। এর উপর যে
ডিজাইনটি করতে চাই তা
প্রথমে ট্রেসিং পেপারে
তুলে নিই। তারপর কার্বন
পেপারের সাহায্যে
ডিজাইনটি কাপড়ে তুলে
নেই। ১০০ গ্রাম পানিতে ৫
গ্রাম ফাইনগাম ১২ ঘন্টা বা
২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখি। ১২
ঘন্টা ভেজালেই চলে।
সকালে একটি বাটিতে ২ চা
চামচ লবন অল্প পানির
সাহায্যে গুলিয়ে
ফাইনগামের বাটিতে গুলাই।
অপর একটি বাটিতে অল্প একটু
পানি (আন্দাজে ১/২ চা
চামচ) দিয়ে ১ চা চামচ
পরিমাণ রং গুলাই। রং গাঢ় ও
ঘন তরল করার জন্য বেশি রং
এর সাথে কম পানি নিয়ে
গুলাবো। কাপড়টি বড় কাঠের
ফ্রেমে শক্ত করে আঁটকে
নেবো। তাহলে রং
ভালোভাবে বসবে ও
কাপড়ের প্রতিটি সুতোর
ভেতরে রং ঢুকবে। তারপরে,
গুলানো ফাইনগামে রং
ঢেলে ভালোভাবে গুলিয়ে
ঐ রং এ ব্রাশ বা তুলি ছুঁয়ে
ছবিটি এঁকে নেব। আঁকা হয়ে
গেলে ফ্রেমে আটকানো
অবস্থায়ই কাপড়টিকে রোদে
শুকাতে হবে কমপক্ষে ১২
ঘন্টা বা খুব বেশি হলে দুই
দিন।
শুকানোর কাজ শেষে ৩
লিটার পানিতে অর্ধেক হুইল
সাবান দিয়ে জ্বাল দিতে
হবে ৫/৭ মিনিট। এই
পরিমাণটা নির্দিষ্ট, বড় ছোট
সব সাইজের কাপড়ের
ক্ষেত্রে পরিমাণ একই। তবে,
সাবান কম-বেশি নিলেও
চলে। সবশেষে ঠাণ্ডা
পানিতে ভালোমত ধুয়ে
রোদে শুকাতে হবে।
বিভাগ/শ্রেণী,,,, যেমন-
১। মোম বাটিক/ফাঁটা
বাটিক,
২। ভেজিটেবল ডাইং,
৩। ব্রাশ বাটিক,
৪। প্রুশিয়ান ব্রাশ বাটিক,
৫। মাল্টি কালার টাইডাই
আজকে আমরা ব্রাশ বাটিক
সম্বন্ধে শিখবো।
উপকরণঃ
১। ফাইনগাম- ৫গ্রাম
২। কাপড় কাচার সোডা- ২ চা
চামচ
৩। খাবার লবন- ৩চা চামচ
৪। কাপড়- এক গজ/এক টুকরা
৫। ট্রেসিং পেপার-
ডিজাইনের লে-আউট
নিখুঁতভাবে আঁকার জন্য
৬। কার্বন পেপার - ঐ (আঁকার
জন্য)
৭। কাঠের ফ্রেম- কাপড়ের
সাইজ অনুযায়ী
৮। চিকন তুলি
৯। ছোট ছোট বাটি
(এক্ষেত্রে জল রং এর ছবি
আঁকার জন্য ৬ খোপ ওয়ালা
মশলার প্লেটের মত প্লেট
হলে ভালো হয়।)
১০। প্রুশিয়ান রং- যে রং এর
ডিজাইন করতে চান
১১। পানি- প্রয়োজনমত।
উপকরণ প্রাপ্তিস্থানঃ
ঢাকার গাউসিয়া
মার্কেটের উল্টোপাশের
সাতরং বিল্ডিং।
যে ধরনের কাপড়ে করা
যাবেঃ
এই বাটিক সবচেয়ে ভালো হয়
রাজশাহী সিল্ক কাপড়ে।
তবে,
সাধারন ভয়েল কাপড়েও করা যায়।
পদ্ধতি চার্টঃ
বর্ণনাঃ
প্রথমে এক গজ বা ইচ্ছামত এক
টুকরা কাপড় নেই। এর উপর যে
ডিজাইনটি করতে চাই তা
প্রথমে ট্রেসিং পেপারে
তুলে নিই। তারপর কার্বন
পেপারের সাহায্যে
ডিজাইনটি কাপড়ে তুলে
নেই। ১০০ গ্রাম পানিতে ৫
গ্রাম ফাইনগাম ১২ ঘন্টা বা
২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখি। ১২
ঘন্টা ভেজালেই চলে।
সকালে একটি বাটিতে ২ চা
চামচ লবন অল্প পানির
সাহায্যে গুলিয়ে
ফাইনগামের বাটিতে গুলাই।
অপর একটি বাটিতে অল্প একটু
পানি (আন্দাজে ১/২ চা
চামচ) দিয়ে ১ চা চামচ
পরিমাণ রং গুলাই। রং গাঢ় ও
ঘন তরল করার জন্য বেশি রং
এর সাথে কম পানি নিয়ে
গুলাবো। কাপড়টি বড় কাঠের
ফ্রেমে শক্ত করে আঁটকে
নেবো। তাহলে রং
ভালোভাবে বসবে ও
কাপড়ের প্রতিটি সুতোর
ভেতরে রং ঢুকবে। তারপরে,
গুলানো ফাইনগামে রং
ঢেলে ভালোভাবে গুলিয়ে
ঐ রং এ ব্রাশ বা তুলি ছুঁয়ে
ছবিটি এঁকে নেব। আঁকা হয়ে
গেলে ফ্রেমে আটকানো
অবস্থায়ই কাপড়টিকে রোদে
শুকাতে হবে কমপক্ষে ১২
ঘন্টা বা খুব বেশি হলে দুই
দিন।
শুকানোর কাজ শেষে ৩
লিটার পানিতে অর্ধেক হুইল
সাবান দিয়ে জ্বাল দিতে
হবে ৫/৭ মিনিট। এই
পরিমাণটা নির্দিষ্ট, বড় ছোট
সব সাইজের কাপড়ের
ক্ষেত্রে পরিমাণ একই। তবে,
সাবান কম-বেশি নিলেও
চলে। সবশেষে ঠাণ্ডা
পানিতে ভালোমত ধুয়ে
রোদে শুকাতে হবে।
#ক্লে বানানোর নিয়ম#
# ক্লে_বানানোর_প্রসেসঃ
বভিন্ন ভাবে ক্লে বানানো যায়।
আমি আমার জানা সহজ
প্রসেস'টা দিলাম।এই
ক্লে'টা ফ্রিজ ছাড়াই ২-৩ মাস ভাল
রাখতে পারবেন। শুধু নিয়ম মত বানাতে
হবে আর সংরক্ষন করতে হবে।।
ক্লে বানাতে যা যা লাগবেঃ
★কর্নফ্লাওয়ার→১ কাপ
★MR আঠা→১ কাপ
★বেবি অয়েল→ ১ টেবিল চামচ
★ভিনেগার→ ১ টেবিল চামচ
★গ্লিসারিন→১ টেবিল চামচ
★পেট্রলিয়াম জেলি→ ১ টেবিল
চামচ
# বানানোর পদ্ধতিঃ
উপকরণ গুলো খুব ভাল করে মিশিয়ে
ননস্টিকি প্যানে নিয়ে চুলায় খুব অল্প
আঁচে ১০-১২ মিনিট রান্না করতে হবে।
যখন দেখবেন ক্লে টা ময়দার ডো-এর মত
ঘন হয়ে গেছে এবং হালকা ছেরে
ছেরে আসছে তখন চুলা থেকে
নামিয়ে ভাল মত ময়ান করতে হবে। যে
পাত্রে ময়ান করবেন সেই পাত্রে
ক্রিম মেখে নিবেন। তাহলে আর
পাত্রে লেগে যাবে না। ভালমতো
ডো টা রেডি হবে।
# রঙ করার পদ্ধতিঃ
এর জন্য লাগবে সানফ্লাওয়ার কিট
কালার বা এক্রালিক কালার।
ক্লে এর ডো নিয়ে তাতে কিছুটা রঙ
লাগিয়ে ভাল করে হাত দিয়ে
মাখতে হবে। তাহলেই ক্লে কালার
হয়ে যাবে।
# সংরক্ষণঃ
বিভিন্ন কালারের ক্লে আলাদা
ভাবে পলি-প্যাকে ভাল মতো
মুরিয়ে নিতে হবে। যাতে ভেতরে বাতাস না ঢুকে।
এবার এই ক্লে গুলো এয়ার-টাইট বক্সে
রেখে দিলে ২-৩ মাস ভাল থাকবে।
বভিন্ন ভাবে ক্লে বানানো যায়।
আমি আমার জানা সহজ
প্রসেস'টা দিলাম।এই
ক্লে'টা ফ্রিজ ছাড়াই ২-৩ মাস ভাল
রাখতে পারবেন। শুধু নিয়ম মত বানাতে
হবে আর সংরক্ষন করতে হবে।।
ক্লে বানাতে যা যা লাগবেঃ
★কর্নফ্লাওয়ার→১ কাপ
★MR আঠা→১ কাপ
★বেবি অয়েল→ ১ টেবিল চামচ
★ভিনেগার→ ১ টেবিল চামচ
★গ্লিসারিন→১ টেবিল চামচ
★পেট্রলিয়াম জেলি→ ১ টেবিল
চামচ
# বানানোর পদ্ধতিঃ
উপকরণ গুলো খুব ভাল করে মিশিয়ে
ননস্টিকি প্যানে নিয়ে চুলায় খুব অল্প
আঁচে ১০-১২ মিনিট রান্না করতে হবে।
যখন দেখবেন ক্লে টা ময়দার ডো-এর মত
ঘন হয়ে গেছে এবং হালকা ছেরে
ছেরে আসছে তখন চুলা থেকে
নামিয়ে ভাল মত ময়ান করতে হবে। যে
পাত্রে ময়ান করবেন সেই পাত্রে
ক্রিম মেখে নিবেন। তাহলে আর
পাত্রে লেগে যাবে না। ভালমতো
ডো টা রেডি হবে।
# রঙ করার পদ্ধতিঃ
এর জন্য লাগবে সানফ্লাওয়ার কিট
কালার বা এক্রালিক কালার।
ক্লে এর ডো নিয়ে তাতে কিছুটা রঙ
লাগিয়ে ভাল করে হাত দিয়ে
মাখতে হবে। তাহলেই ক্লে কালার
হয়ে যাবে।
# সংরক্ষণঃ
বিভিন্ন কালারের ক্লে আলাদা
ভাবে পলি-প্যাকে ভাল মতো
মুরিয়ে নিতে হবে। যাতে ভেতরে বাতাস না ঢুকে।
এবার এই ক্লে গুলো এয়ার-টাইট বক্সে
রেখে দিলে ২-৩ মাস ভাল থাকবে।
Saturday, June 18, 2016
#মোম বাটিক প্রিন্ট করার নিয়ম#
* প্রথম ধাপ
১. মাড় ছাড়া সমান কাপড়ে
নকশা আঁকতে হবে। প্রথমে
পেন্সিল দিয়ে নকশা এঁকে
নিতে হবে যাতে ভুল হলে
তা রাবারের সাহায্যে মুছে
ফেলা যায়। আঁকা শেষ হলে
এর উপর কলম দিয়ে আঁকতে হবে।
২. এবার যে অংশে কাজ করা
হবে সেটা টান টান করে
ফ্রেমে অথবা পিন দিয়ে
আটকাতে হবে।
৩. চুলার উপর পাত্রে ৪ ভাগ
প্যারাফিন, ২ ভাগ মধু মোম আর
১ ভাগ রজন মিশিয়ে গলিয়ে
নিতে হবে। গলা মাত্র পাত্র
চুলা থেকে নামিয়ে তুলির
সাহায্যে মোম নকশায়
লাগাতে হবে। নকশার যে সব
অংশে রঙ করা হবে না শুধু
সেখানে মোম লাগাতে
হবে। মোম জমে গেলে পাত্র
আবার চুলায় দিতে হবে।
৪. ভুল জায়াগায় মোম পড়ে
গেলে তার উপর চোষ কাগজ
রেখে গরম ইস্ত্রি ধরলে
বাড়তি মোম উঠে যাবে।
৫. প্রথম পিঠে মোম
লাগানোর পর উল্টো পাশে
একই জায়গায় মোম লাগাতে
হবে। এরপর আবার প্রথমে
যেখানে মোম লাগানো
হয়েছিল সেখানে মোম
লাগাতে হবে।
৬. তুলির বদলে জান্টিং (সরু
নলওয়ালা হাতলসহ ছোট পাত্র)
দিয়েও মোম লাগানো যায়।
এক্ষেত্রে জান্টিং-এ গলা
মোম নিয়ে সরাসরি মোম
দিয়েই কাপড়ে নকশা আঁকা
যায়।
৭. সব খানে মোম লাগানোর
পর ফ্রেম থেকে খুলে কাপড়টি
কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা ছায়ায়
রাখলে বা অথবা এক ঘণ্টা
পানিতে ডুবিয়ে রাখলে
কাপড়ে ভালো করে মোম
বসবে।
৮. বাজারে নানান রকম রঙ
কিনতে পাওয়া যায়। আবার
তৈরির নিয়ম শিখে নিয়ে
নিজেরাও নতুন রঙ তৈরি করা
যায়।
* দ্বিতীয় ধাপ
১. রঙ করার আগে কাপড়টি ১০
মিনিট ঠান্ডা পানিতে
ভিজিয়ে রাখতে হবে।
২. যে পাত্রে রঙ করা হবে সে
পাত্রে ১ ছটাক ফুটন্ত গরম
পানিতে রঙ গুলিয়ে নিতে
হবে। কাপড়টি যাতে
ভালোভাবে ভিজে তাই এর
মধ্যে পরিমাণ মতো ঠান্ডা
পানি দিতে হবে। এরপর কাপড়
দিয়ে ১৫ মিনিট কাপড়টি
নাড়াচাড়া করতে হবে।
৩. গামলা থেকে কাপড়টি
উঠিয়ে ঐ রঙের পানিতে ৯
চামচ লবণ গুলিয়ে কাপড়টি
আবার ১৫ মিনিট রঙের
পানিতে ভিজিয়ে রাখতে
হবে।
৪. কাপড়টি রঙের পানি
থেকে তুলে ঐ রঙের
পানিতে ২ চামচ সোডা গুলে
কাপড়টি আবার ১৫ মিনিট
রঙের পানিতে ভিজিয়ে
রাখতে হবে। এরপর কাপড়টি
নেড়েচেড়ে আবার ১৫
মিনিট ভিজিয়ে রাখতে
হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন
মোম ঢাকা অংশগুলোতে
বেশি চাপ না লাগে।
৫. এরপর কাপড়টি পানি থেকে
তুলে ২৪ ঘণ্টা ছায়ায় রেখে
শুকিয়ে নিতে হবে।
৬. শুকনো কাপড়ের মোম
ছাড়ানোর জন্য ৩০ মিনিট
ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে
রাখতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত রঙ
না উঠে ততক্ষণ পর্যন্ত বেশি
করে ঠান্ডা পানি নিয়ে
কাপড় ধুতে হবে।
৭. ফুটন্ত সাবান মেশানো
পানিতে কাপড়টি পাঁচ
মিনিট নাড়াচাড়া করলে
মোম উঠে যাবে।
৮. মোম ছাড়ানো শেষ হলে
কাপড়টি ঠান্ডা পানিতে
পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে
হবে।
৯. এরপর কাপড় ছায়ায় শুকিয়ে
নিতে হবে। মাড় দিয়ে কাপড়
শুকিয়ে নিয়ে ইস্ত্রি করলে
বাটিকের কাজ শেষ।
১০. নকশার বিভিন্ন অংশ ভিন্ন
ভিন্ন রঙ করতে হলে বহু রঙের
বাটিকও করা যায়।
* সাবধানতা
কাপড়ে মোম লাগানোর সময়
সাবধান থাকতে হবে যেন
নকশার বাইরে মোম ছড়িয়ে
না যায়।
ব্লক প্রিন্ট এর প্রয়োজনীয় উপকরন ও প্রাপ্তিস্থান, মূল্য ও পরিমান
উপকরন, পরিমান ও প্রাপ্তিস্থান:
১। কাঠের টেবিল ১টি ৩০০-৫০০ টাকা(ঘড়ের মেঝেতে ও করা
যাবে)
২. কাঠের ব্লক
৪/৫টি ৫০০-৬০০( হার্ডওয়ারের দোকান)
৩. রঙের ট্রে ২টি ১০০-১৫০( হার্ডওয়ারের
দোকান)
৪. ব্রাশ ২/৩টি ৬০-১০০( হার্ডওয়ারের
দোকান)
৫. পুরাতন কম্বল ১টি ৫০-৬০ পুরানো গরম/
শীতের
(কাপড়ের দোকান)
৬. প্লাস্টিকের
বাটি
১টি ১০-১৫ (তৈজসপত্রের দোকান)
৭. চামচ ১টি ১০-১৫( তৈজসপত্রের দোকান)
৮. মোটা মার্কিন
কাপড়
১ গজ ৪০-৪৫( কাপড়ের দোকান)
মোট =
১০৭০-১৪৫৮ টাকা
ঢাকা নিউমার্কেটের রং এর দোকানে
গেলে সব ওখান থেকে নেয়া যাবে
* কাঁচামাল
১. থ্রি পীছ ৫টা
২. হোয়াইট পেস্ট ২০০ গ্রাম ১৫০-১৭০
৩. একরামিন ২০০ গ্রাম ১০০-১২০
৪. বাইন্ডার ২৫০ গ্রাম ৪০-৪৫
৫. অকজেল ১০০ গ্রাম ৫০-৬০
৬. এন কে ১০০ গ্রাম ২০০-২৫০
৭. রঙ (২/৩ রঙ) পরিমাণমতো৪০-৫৫টা
১। কাঠের টেবিল ১টি ৩০০-৫০০ টাকা(ঘড়ের মেঝেতে ও করা
যাবে)
২. কাঠের ব্লক
৪/৫টি ৫০০-৬০০( হার্ডওয়ারের দোকান)
৩. রঙের ট্রে ২টি ১০০-১৫০( হার্ডওয়ারের
দোকান)
৪. ব্রাশ ২/৩টি ৬০-১০০( হার্ডওয়ারের
দোকান)
৫. পুরাতন কম্বল ১টি ৫০-৬০ পুরানো গরম/
শীতের
(কাপড়ের দোকান)
৬. প্লাস্টিকের
বাটি
১টি ১০-১৫ (তৈজসপত্রের দোকান)
৭. চামচ ১টি ১০-১৫( তৈজসপত্রের দোকান)
৮. মোটা মার্কিন
কাপড়
১ গজ ৪০-৪৫( কাপড়ের দোকান)
মোট =
১০৭০-১৪৫৮ টাকা
ঢাকা নিউমার্কেটের রং এর দোকানে
গেলে সব ওখান থেকে নেয়া যাবে
* কাঁচামাল
১. থ্রি পীছ ৫টা
২. হোয়াইট পেস্ট ২০০ গ্রাম ১৫০-১৭০
৩. একরামিন ২০০ গ্রাম ১০০-১২০
৪. বাইন্ডার ২৫০ গ্রাম ৪০-৪৫
৫. অকজেল ১০০ গ্রাম ৫০-৬০
৬. এন কে ১০০ গ্রাম ২০০-২৫০
৭. রঙ (২/৩ রঙ) পরিমাণমতো৪০-৫৫টা
কাপড়ে ব্লক প্রিন্ট করার নিয়ম
কাপড়ে ব্লক প্রিন্ট করার নিয়ম:
১. কাপড় ব্লক প্রিন্ট করার আগে
কাপড় ধুয়ে মাড় ছাড়িয়ে নিতে
হবে।
২. প্রথমে টেবিলে চট বিছিয়ে
নিতে হবে। চটের উপর একটি
মোটা পশমী কম্বল বা কাঁথা
বিছিয়ে তার উপর যে কাপড়ে
ব্লক প্রিন্ট করা হবে সেটা
বিছিয়ে নিতে হবে। ব্যবসার
শুরুতে টেবিলের পরিবর্তে
মাটিতে বা ঘরের মেঝেতেও
এইভাবে কাপড় বিছিয়েও ব্লক
প্রিন্ট করা যায়।
৩. টেবিল বা মেঝের একপাশে
রঙের ট্রে রাখতে হবে। ট্রের
মাঝে পুরাতন কম্বলের টুকরাটি
রাখতে হবে।
৪. এখন একটা পাত্রে রঙের সব
উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে
নিয়ে ব্রাশ দিয়ে ট্রের মাঝের
কম্বলে ভালোভাবে ছড়িয়ে নিতে
হবে।
৫. ট্রের ভেতরের কম্বলে চাপ
দিয়ে কাঠের ব্লকটিতে
ভালোভাবে রঙ লাগাতে হবে।
৬. এর পর ঐ ব্লক দিয়ে কাপড়ের
যেখানে নকশা করতে হবে
সেখানে জোরে চাপ দিয়ে
উঠিয়ে ফেললেই কাপড়ে নকশা
হয়ে যাবে।
৭. কাপড়টি বাতাসে কিছুক্ষণ
মেলে রেখে রঙ শুকিয়ে গেলেই
উঠিয়ে ফেলতে হবে।
* সাবধানতা
১. ভালো ডিজাইনের ব্লক সংগ্রহ
অথবা তৈরি করতে হবে।
২. রঙ পরিমাণ অনুযায়ী মেশাতে
হবে। তা না হলে কাপড়ে নকশার
রঙ তাড়াতাড়ি উঠে যাবে।
৩. ব্লকে রঙ ঠিকমতো লেগেছে
কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।
৪. নকশাটা ঠিকমতো বসাতে হবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)